মোবাইল দেখে তারাবির ইমামতি, এরপর…

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
মোবাইল দেখে তারাবির ইমামতি, এরপর…
ছবি: সংগৃহীত

বরিশাল নগরীর একটি মসজিদে মোবাইল দেখে তারাবি নামাজ পড়ানো নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি টের পেলে হট্টগোল বাঁধে মুসল্লিদের মাঝে। একাধিক মুসল্লি জানান, নগরীর ব্যাপটিস্ট মিশন রোড বায়তুল আনোয়ার জামে মসজিদের হাফেজ জাকির হোসেন মোবাইল ফোন দেখে দেখে তারাবি নামাজ পড়ান। এ বিষয়টি জানাজানি হলে, তারাবির ইমামকে সাত দিনের ভেতর মসজিদ ত্যাগ করার আল্টিমেটাম দেয় এলাকাবাসী।

নামাজ পড়তে আসা বাপ্পি নামে একজন বলেন, দ্বিতীয় রোজার রাতে তারাবি নামাজের সময় অনেকেই খেয়াল করেন- হাফেজ জাকির মোবাইল দেখে দেখে নামাজ পড়াচ্ছেন। এরপরে রোজার তৃতীয় রাতে তারাবি নামাজের সময় মসজিদের পাশে দাঁড়িয়ে একজন সেই ঘটনা ভিডিও করে। ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। মসজিদের ইমাম ফারুক জানান, ঘটনা সত্যি। তবে স্থানীয়ভাবে সেটি মীমাংসা হয়েছে।

মুসল্লিরা আরো জানান, মসজিদ সভাপতি হারুন অর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক আলমগির কবির আলো ও মসজিদের ইমাম ফারুক হুজুর ইন্টারভিউর মাধ্যমে তারাবি নামাজ পড়ানোর জন্য হাফেজ জাকির হোসেনকে নিয়োগ দেন।

অনেকেই ক্ষোভের সাথে বলেন, রমজানের পবিত্র তারাবি নামাজের জন্য হাফেজ নিয়োগ দেয় মসজিদ কর্তৃপক্ষ। সেখানে একজন হাফেজ যদি মোবাইল দেখে দেখে তারাবি নামাজ পড়ান- এটা মুসল্লিদের জন্য লজ্জাজনক।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মোবাইল দেখে তারাবির ইমামতি, এরপর…

মোবাইল দেখে তারাবির ইমামতি, এরপর…
ছবি: সংগৃহীত

বরিশাল নগরীর একটি মসজিদে মোবাইল দেখে তারাবি নামাজ পড়ানো নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি টের পেলে হট্টগোল বাঁধে মুসল্লিদের মাঝে। একাধিক মুসল্লি জানান, নগরীর ব্যাপটিস্ট মিশন রোড বায়তুল আনোয়ার জামে মসজিদের হাফেজ জাকির হোসেন মোবাইল ফোন দেখে দেখে তারাবি নামাজ পড়ান। এ বিষয়টি জানাজানি হলে, তারাবির ইমামকে সাত দিনের ভেতর মসজিদ ত্যাগ করার আল্টিমেটাম দেয় এলাকাবাসী।

নামাজ পড়তে আসা বাপ্পি নামে একজন বলেন, দ্বিতীয় রোজার রাতে তারাবি নামাজের সময় অনেকেই খেয়াল করেন- হাফেজ জাকির মোবাইল দেখে দেখে নামাজ পড়াচ্ছেন। এরপরে রোজার তৃতীয় রাতে তারাবি নামাজের সময় মসজিদের পাশে দাঁড়িয়ে একজন সেই ঘটনা ভিডিও করে। ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। মসজিদের ইমাম ফারুক জানান, ঘটনা সত্যি। তবে স্থানীয়ভাবে সেটি মীমাংসা হয়েছে।

মুসল্লিরা আরো জানান, মসজিদ সভাপতি হারুন অর রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক আলমগির কবির আলো ও মসজিদের ইমাম ফারুক হুজুর ইন্টারভিউর মাধ্যমে তারাবি নামাজ পড়ানোর জন্য হাফেজ জাকির হোসেনকে নিয়োগ দেন।

অনেকেই ক্ষোভের সাথে বলেন, রমজানের পবিত্র তারাবি নামাজের জন্য হাফেজ নিয়োগ দেয় মসজিদ কর্তৃপক্ষ। সেখানে একজন হাফেজ যদি মোবাইল দেখে দেখে তারাবি নামাজ পড়ান- এটা মুসল্লিদের জন্য লজ্জাজনক।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত