জাল সনদধারী মেহেরপুর জেলার ছয় শিক্ষক চাকরিচ্যুত, বাকিরা অধরা!

,
জাল সনদধারী মেহেরপুর জেলার ছয় শিক্ষক চাকরিচ্যুত, বাকিরা অধরা!

দীর্ঘদিন বহাল তবিয়তে সরকারি বেতন ও অন্যান্য সুবিধাভোগ করছেন। অভিযোগ রয়েছে, মেহেরপুর জেলার কয়েকটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও বেশ কয়েকটি কলেজে এখনও কম্পিউটর ডিপ্লোমা কোর্সের জাল সনদধারী কিছু শিক্ষক রয়েছেন। যারা বহাল তবিয়তে চাকুরি করে যাচ্ছেন এবং প্রতি মাসে সরকারি এমপিও সুবিধা ভোগ করছেন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের নাম আলোচনায় রয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ) নিয়মিত পরিদর্শেনে বিভিন্ন সময়ে জাল সনদের বিষয়টি উঠে আসে। যার প্রেক্ষিতে জেলায় ৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে এর আগে মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেশ কয়েকটি ভূয়া সনদ ধরা পড়লেও অজ্ঞাত কারনে তাদের চাকুরিচ্যুত করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। এর পেছনে ঘুষ বাণিজ্যেরও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ।

তবে জাল সনদধারী কোন শিক্ষক রেহাই পাচ্ছেন না বলে আশার কথা শুনিয়েছেন গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর হাবিবুল বাসার।

তিনি বলেন, জাল সনদধারীদের বিষয়ে অধিদপ্তরের নিরীক্ষার বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যা অব্যহত রয়েছে। এতে যদি কোন জাল সনদধারীদের পাওয়া যায় তবে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

প্রসঙ্গত, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ পর্যায়ে কর্মরত ৬৭৮ জন শিক্ষককে জাল সনদধারী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের চাকুরিচ্যুতির যে তালিকা করা হয়েছে তার মধ্যে মেহেরপুর জেলার ছয় শিক্ষক রয়েছেন। এরা হচ্ছেন- মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি এআরবি কলেজের প্রভাষক ফাতেমা মহতাসিমা, মোমিনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুজিবুর রহমান, গাংনী উপজেলার বামন্দী-নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আরেফিন ইসলাম, প্রভাষক মাহমুদ হাসান ও প্রদর্শক জাহাঙ্গীর আলম এবং সাহেবনগর বহুমুখী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কাফুর উদ্দীন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাল সনদধারী মেহেরপুর জেলার ছয় শিক্ষক চাকরিচ্যুত, বাকিরা অধরা!

জাল সনদধারী মেহেরপুর জেলার ছয় শিক্ষক চাকরিচ্যুত, বাকিরা অধরা!

দীর্ঘদিন বহাল তবিয়তে সরকারি বেতন ও অন্যান্য সুবিধাভোগ করছেন। অভিযোগ রয়েছে, মেহেরপুর জেলার কয়েকটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও বেশ কয়েকটি কলেজে এখনও কম্পিউটর ডিপ্লোমা কোর্সের জাল সনদধারী কিছু শিক্ষক রয়েছেন। যারা বহাল তবিয়তে চাকুরি করে যাচ্ছেন এবং প্রতি মাসে সরকারি এমপিও সুবিধা ভোগ করছেন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের নাম আলোচনায় রয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ) নিয়মিত পরিদর্শেনে বিভিন্ন সময়ে জাল সনদের বিষয়টি উঠে আসে। যার প্রেক্ষিতে জেলায় ৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে এর আগে মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেশ কয়েকটি ভূয়া সনদ ধরা পড়লেও অজ্ঞাত কারনে তাদের চাকুরিচ্যুত করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। এর পেছনে ঘুষ বাণিজ্যেরও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ।

তবে জাল সনদধারী কোন শিক্ষক রেহাই পাচ্ছেন না বলে আশার কথা শুনিয়েছেন গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর হাবিবুল বাসার।

তিনি বলেন, জাল সনদধারীদের বিষয়ে অধিদপ্তরের নিরীক্ষার বিষয়টি একটি চলমান প্রক্রিয়া। যা অব্যহত রয়েছে। এতে যদি কোন জাল সনদধারীদের পাওয়া যায় তবে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

প্রসঙ্গত, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ পর্যায়ে কর্মরত ৬৭৮ জন শিক্ষককে জাল সনদধারী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের চাকুরিচ্যুতির যে তালিকা করা হয়েছে তার মধ্যে মেহেরপুর জেলার ছয় শিক্ষক রয়েছেন। এরা হচ্ছেন- মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি এআরবি কলেজের প্রভাষক ফাতেমা মহতাসিমা, মোমিনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুজিবুর রহমান, গাংনী উপজেলার বামন্দী-নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আরেফিন ইসলাম, প্রভাষক মাহমুদ হাসান ও প্রদর্শক জাহাঙ্গীর আলম এবং সাহেবনগর বহুমুখী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কাফুর উদ্দীন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত