ইউক্রেনের দিনিপ্রো নদীর বাঁধে বিস্ফোরণ

,
ইউক্রেনের দিনিপ্রো নদীর বাঁধে বিস্ফোরণ

দক্ষিণ ইউক্রেনের দিনিপ্রো নদীর ওপর থাকা বিশাল বাঁধটি বিস্ফোরণে উড়ে গেছে। এ ঘটনায় আশপাশের বিস্তৃত এলাকায় বন্যা সৃষ্টির জন্য একে অপরকে দোষারোপ করছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। মঙ্গলবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

কিয়েভের অভিযোগ, রাশিয়ার ইচ্ছাকৃত বাঁধটি ভিতর থেকে উড়িয়ে দিয়েছে, যা যুদ্ধাপরাধের শামিল।

তবে রাশিয়ার কর্মকর্তারা পরস্পরবিরোধী বিবরণ দিয়েছেন। তাদের কেউ কেউ এর জন্য ইউক্রেনের গোলাগুলিকে দায়ী করেছেন। অন্যরা বলছেন, বাঁধটি নিজ থেকে ফেটে গেছে।

নোভা কাখোভকা বাঁধটি দিয়ে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ এবং জাপোরিঝিয়া পারমাণবিক কেন্দ্রে পানি সরবরাহ করা হতো। দুটি এলাকাই এখন রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে। বাঁধের পিছনে বিশাল জলাধারটি দক্ষিণ ইউক্রেনের প্রধান ভৌগলিক বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি। জলাধারটি ২৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ২৩ কিলোমিটার চওড়া।

বাঁধটির ধ্বংস যুদ্ধ অঞ্চলের কেন্দ্রে একটি নতুন মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে। রাশিয়া যুদ্ধের শুরু থেকে বাঁধটির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইউক্রেনের দক্ষিণ খারসন অঞ্চলে ১৪টি বসতিজুড়ে বসবাসকারী প্রায় ২২ হাজার মানুষ বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে।

ক্রিমিয়ার রুশ সমর্থিত গভর্নর সের্গেই আকসিওনভ জানিয়েছেন, উত্তর ক্রিমিয়া খালে জলের পানির হ্রাস পেতে পারে। এর ফলে আগামী দিনগুলোতে ইউক্রেনে সুপেয় পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ইউক্রেনের দিনিপ্রো নদীর বাঁধে বিস্ফোরণ

ইউক্রেনের দিনিপ্রো নদীর বাঁধে বিস্ফোরণ

দক্ষিণ ইউক্রেনের দিনিপ্রো নদীর ওপর থাকা বিশাল বাঁধটি বিস্ফোরণে উড়ে গেছে। এ ঘটনায় আশপাশের বিস্তৃত এলাকায় বন্যা সৃষ্টির জন্য একে অপরকে দোষারোপ করছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। মঙ্গলবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

কিয়েভের অভিযোগ, রাশিয়ার ইচ্ছাকৃত বাঁধটি ভিতর থেকে উড়িয়ে দিয়েছে, যা যুদ্ধাপরাধের শামিল।

তবে রাশিয়ার কর্মকর্তারা পরস্পরবিরোধী বিবরণ দিয়েছেন। তাদের কেউ কেউ এর জন্য ইউক্রেনের গোলাগুলিকে দায়ী করেছেন। অন্যরা বলছেন, বাঁধটি নিজ থেকে ফেটে গেছে।

নোভা কাখোভকা বাঁধটি দিয়ে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ এবং জাপোরিঝিয়া পারমাণবিক কেন্দ্রে পানি সরবরাহ করা হতো। দুটি এলাকাই এখন রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে। বাঁধের পিছনে বিশাল জলাধারটি দক্ষিণ ইউক্রেনের প্রধান ভৌগলিক বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি। জলাধারটি ২৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ২৩ কিলোমিটার চওড়া।

বাঁধটির ধ্বংস যুদ্ধ অঞ্চলের কেন্দ্রে একটি নতুন মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে। রাশিয়া যুদ্ধের শুরু থেকে বাঁধটির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইউক্রেনের দক্ষিণ খারসন অঞ্চলে ১৪টি বসতিজুড়ে বসবাসকারী প্রায় ২২ হাজার মানুষ বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে।

ক্রিমিয়ার রুশ সমর্থিত গভর্নর সের্গেই আকসিওনভ জানিয়েছেন, উত্তর ক্রিমিয়া খালে জলের পানির হ্রাস পেতে পারে। এর ফলে আগামী দিনগুলোতে ইউক্রেনে সুপেয় পানির ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত