স্ত্রীর কোপে প্রাণ গেল স্বামীর

মো. আখতার আলী জেলা প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা
স্ত্রীর কোপে প্রাণ গেল স্বামীর

ফল ব্যবসায়ী বাবর আলী হত্যাকান্ডের দু’দিনের মধ্যেই হত্যা রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। নিহতের স্ত্রী মহিমা খাতুন নিজ হাতে হাঁসুয়া দিয়ে গলায় কোপ মেরে হত্যা করেন স্বামীকে।

এ বিষয়ে পুলিশের কাছে প্রাথমিক স্বীকারোক্তি দিয়েছেন নিহতের স্ত্রী। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল-মামুন এসব বিষয় নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সুপার জানায়, গত ৮ জুন দিনগত রাতে দামুড়হুদা উপজেলার ধান্যঘরা গ্রামের নিজ বাড়িতে খুন হন ফল ব্যবসায়ী বাবর আলী। ঘটনার পর থেকেই হত্যা রহস্য উন্মোচনে কাজ শুরু করে পুলিশ। এক পর্যায়ে সন্দেহভাজন হিসেবে স্ত্রী মহিমা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে মহিমা খাতুন হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করেন।

পুলিশের কাছে দেয়া স্বীকারোক্তিতে মহিমা খাতুন বলেন, স্বামীর অজান্তে এনজিও থেকে কয়েক লাখ টাকা ঋণ নেন তিনি। ফলে মোটা অংকের কিস্তি পরিশোধ করতে হতো স্বামী বাবর আলীকে। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য লেগেই থাকতো। গত ৮ জুন দিনগত রাতেও এ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে হাতের কাছে থাকা ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে স্বামীর গলায় কোপ মারেন মহিমা খাতুন। পরে পরিবারের সদস্যরা জখম বাবর আলীকে হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান তিনি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

স্ত্রীর কোপে প্রাণ গেল স্বামীর

স্ত্রীর কোপে প্রাণ গেল স্বামীর

ফল ব্যবসায়ী বাবর আলী হত্যাকান্ডের দু’দিনের মধ্যেই হত্যা রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। নিহতের স্ত্রী মহিমা খাতুন নিজ হাতে হাঁসুয়া দিয়ে গলায় কোপ মেরে হত্যা করেন স্বামীকে।

এ বিষয়ে পুলিশের কাছে প্রাথমিক স্বীকারোক্তি দিয়েছেন নিহতের স্ত্রী। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল-মামুন এসব বিষয় নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সুপার জানায়, গত ৮ জুন দিনগত রাতে দামুড়হুদা উপজেলার ধান্যঘরা গ্রামের নিজ বাড়িতে খুন হন ফল ব্যবসায়ী বাবর আলী। ঘটনার পর থেকেই হত্যা রহস্য উন্মোচনে কাজ শুরু করে পুলিশ। এক পর্যায়ে সন্দেহভাজন হিসেবে স্ত্রী মহিমা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে মহিমা খাতুন হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করেন।

পুলিশের কাছে দেয়া স্বীকারোক্তিতে মহিমা খাতুন বলেন, স্বামীর অজান্তে এনজিও থেকে কয়েক লাখ টাকা ঋণ নেন তিনি। ফলে মোটা অংকের কিস্তি পরিশোধ করতে হতো স্বামী বাবর আলীকে। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য লেগেই থাকতো। গত ৮ জুন দিনগত রাতেও এ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে হাতের কাছে থাকা ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে স্বামীর গলায় কোপ মারেন মহিমা খাতুন। পরে পরিবারের সদস্যরা জখম বাবর আলীকে হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান তিনি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত