দেশের উত্তরের জনপদ ঠাকুরগাঁও জেলায় “ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়” বাস্তবায়নে নীতিগত অনুমোদন হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আনন্দ র্যালী ও সাধারণ মানুষের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করেছেন ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রলীগ।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) বিকেলে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে আনন্দ র্যালিটি বের হয়। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. আজহারুল ইসলাম বলেন, আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি ঠাকুরগাঁওয়ে যেন একটি বিশ্ববিদ্যালয় হয়। গতকাল মন্ত্রীপরিষদে “ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়” নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন হয়েছে। কয়েক বছর আগে আমাদের নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিলেন ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হবে। নেত্রী তার কথা রেখেছেন। এজন্য ঠাকুরগাঁও জেলাবাসির পক্ষ থেকে আমরা নেত্রীকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের আরেকটি দাবি ঠাকুরগাঁও বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটি চালু হলে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের যে ধারা প্রবাহমান তা অব্যাহত থাকবে।
জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি জিএম সুফি নিয়াজী বলেন, ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় চূড়ান্তভাবে স্থাপনের অনুমোদন দেওয়ায় উচ্ছসিত ঠাকুরগাঁও জেলার মানুষ। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপন সম্পন্ন হলে উচ্চ শিক্ষার দার খুলে যাবে, বাড়বে শিক্ষার হার। সারাদেশ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতে আসা শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হবে এ জেলা।
এ সময় ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরাসহ জেলার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।