জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেলো ৭৩ প্রতিষ্ঠান

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেলো ৭৩ প্রতিষ্ঠান
জাতীয় রপ্তানি ট্রফি

রপ্তানি বাণিজ্যে অনন্য অবদান রাখায় ৭৩ প্রতিষ্ঠানকে স্বর্ণ, রৌপ্য এবং ব্রোঞ্জ ট্রফি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার (০৮ নভেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্য মনোনীত করে স্বীকৃতিস্বরূপ ট্রফি দেওয়া হয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০২৩’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যবসায়ীদের হাতে ট্রফি তুলে দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে এ সময় এফসিবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

স্বর্ণ ট্রফির মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি’ পেয়েছে সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড। তৈরি পোশাক (ওভেন) খাতে রপ্তানি ট্রফি পেয়েছে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড, নিটওয়ার খাতে পেয়েছে ফ্ল্যামিংগো ফ্যাশনস লিমিটেড। সব ধরনের সুতা খাতে স্বর্ণ ট্রফি পেয়েছে বাদশা টেক্সটাইল লিমিটেড। টেক্সটাইল ফেব্রিক্স খাতে পেয়েছে হা-মীম ডেনিম লিমিটেড। একইভাবে খাতওয়ারি মোট ২৮টি প্রতিষ্ঠানকে স্বর্ণ ট্রফি দেওয়া হয়।

এরপর পোশাক খাতের (ওভেন)প্রতিষ্ঠান একেএম নিট ওয়্যারকে রৌপ্য ট্রফি দেওয়া হয়। একই ট্রফি দেওয়া হয় পোশাক খাতে (নিটওয়্যার) প্রতিষ্ঠান জিএমএস কম্পোজিট নিটিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, স্কয়ার টেক্সটাইল পিএলসি, এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড এবং মমটেক্স এক্সপো লিমিটেডসহ মোট ২৫টি প্রতিষ্ঠানকে রৌপ্য ট্রফি দেওয়া হয়।

এছাড়াও তারাশিমা এ্যাপারেলস লিমিটেড, লিবার্টি নিটওয়্যার, এনজেড টেক্সটাইল এবং আকিজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডসহ ১৯টি প্রতিষ্ঠানকে ব্রোঞ্জ ট্রফি দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ২০৩০ সালে রপ্তানি আয় হবে ১০০ বিলিয়ন ডলার। এই লক্ষ্যে আমরা বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করছি। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ইতোমধ্যে ১০টি ইকোনমিক জোন চালু করা হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে আরও ৯০টি চালু হবে। বিশ্বের অনেক নামিদামি প্রতিষ্ঠান এখানে যুক্ত হবে। আশা করি, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে। আরও উন্নতি চাই আমরা। ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির স্বপ্ন দেখি।

মন্ত্রী বলেন, পোশাক খাতে বিশ্বে ১৫টা গ্রিন ফ্যাক্টরির মধ্যে ১৩টা আমাদের। আমাদের পিছনে অনেক দেশ। আমাদের ফ্যাক্টরি ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত। শ্রমিকরাও দক্ষ।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেলো ৭৩ প্রতিষ্ঠান

জাতীয় রপ্তানি ট্রফি পেলো ৭৩ প্রতিষ্ঠান
জাতীয় রপ্তানি ট্রফি

রপ্তানি বাণিজ্যে অনন্য অবদান রাখায় ৭৩ প্রতিষ্ঠানকে স্বর্ণ, রৌপ্য এবং ব্রোঞ্জ ট্রফি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার (০৮ নভেম্বর) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রতিষ্ঠানগুলোকে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্য মনোনীত করে স্বীকৃতিস্বরূপ ট্রফি দেওয়া হয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত ‘জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০২৩’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যবসায়ীদের হাতে ট্রফি তুলে দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে এ সময় এফসিবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

স্বর্ণ ট্রফির মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি’ পেয়েছে সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টস লিমিটেড। তৈরি পোশাক (ওভেন) খাতে রপ্তানি ট্রফি পেয়েছে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লিমিটেড, নিটওয়ার খাতে পেয়েছে ফ্ল্যামিংগো ফ্যাশনস লিমিটেড। সব ধরনের সুতা খাতে স্বর্ণ ট্রফি পেয়েছে বাদশা টেক্সটাইল লিমিটেড। টেক্সটাইল ফেব্রিক্স খাতে পেয়েছে হা-মীম ডেনিম লিমিটেড। একইভাবে খাতওয়ারি মোট ২৮টি প্রতিষ্ঠানকে স্বর্ণ ট্রফি দেওয়া হয়।

এরপর পোশাক খাতের (ওভেন)প্রতিষ্ঠান একেএম নিট ওয়্যারকে রৌপ্য ট্রফি দেওয়া হয়। একই ট্রফি দেওয়া হয় পোশাক খাতে (নিটওয়্যার) প্রতিষ্ঠান জিএমএস কম্পোজিট নিটিং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, স্কয়ার টেক্সটাইল পিএলসি, এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড এবং মমটেক্স এক্সপো লিমিটেডসহ মোট ২৫টি প্রতিষ্ঠানকে রৌপ্য ট্রফি দেওয়া হয়।

এছাড়াও তারাশিমা এ্যাপারেলস লিমিটেড, লিবার্টি নিটওয়্যার, এনজেড টেক্সটাইল এবং আকিজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডসহ ১৯টি প্রতিষ্ঠানকে ব্রোঞ্জ ট্রফি দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ২০৩০ সালে রপ্তানি আয় হবে ১০০ বিলিয়ন ডলার। এই লক্ষ্যে আমরা বিদেশি বিনিয়োগ আনার চেষ্টা করছি। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ইতোমধ্যে ১০টি ইকোনমিক জোন চালু করা হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে আরও ৯০টি চালু হবে। বিশ্বের অনেক নামিদামি প্রতিষ্ঠান এখানে যুক্ত হবে। আশা করি, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে। আরও উন্নতি চাই আমরা। ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির স্বপ্ন দেখি।

মন্ত্রী বলেন, পোশাক খাতে বিশ্বে ১৫টা গ্রিন ফ্যাক্টরির মধ্যে ১৩টা আমাদের। আমাদের পিছনে অনেক দেশ। আমাদের ফ্যাক্টরি ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত। শ্রমিকরাও দক্ষ।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত