মণিপুরে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর গোলাগুলিতে নিহত ১৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
মণিপুরে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর গোলাগুলিতে নিহত ১৩
মণিপুরের ইম্ফলে একটি সেনা গাড়িকে বাধা দিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ৭ নভেম্বর ২০২৩/রয়টার্স

ভারতের মণিপুর রাজ্যে অজ্ঞাত দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর বন্দুকযুদ্ধে অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও কয়েকজন।

স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, মণিপুরের টেংনোপাল জেলার একটি গ্রামে ওই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনার সময় জানা যায়নি।

সাত মাস আগে সীমান্ত রাজ্যটিতে জাতিগত সংঘাতে ১৮০ জন নিহতের পর আবারও কোনো হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো।

মণিপুরের চুড়াচাঁদপুর ও বিষ্ণুপুর জেলার সীমানায় এ বছরের মে মাসে জাতিগত সংঘাত শুরু হয়। সেসময় ওই অঞ্চলে একাধিকবার সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে। প্রতিবেশী এই দুই জেলার সীমানায় ধারাবাহিক সহিংসতা চলতে থাকে। চুড়াচাঁদপুরে কুকি-জো সম্প্রদায় সংখ্যাগরিষ্ঠ ও প্রভাবশালী। এদিকে পাশের জেলা বিষ্ণুপুরে মেইতেইরা সংখ্যাগরিষ্ঠ।

এই সহিংসতায় ১৮০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে পালান ৫০ হাজারের বেশি মানুষ। এসব মানুষ অস্থায়ী ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নেন।

এসব সংঘাতের পেছনে ভারতীয় জনতা পার্টি শাসিত রাজ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের নিরাপত্তা ব্যর্থতার চিত্র উঠে আসে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজ্যের রাজধানী ইম্ফলের জ্যেষ্ঠ এক পুলিশ কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মরদেহের কাছে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি। হত্যার পর অস্ত্র লুট করা হতে পারে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহত বা জঙ্গি গোষ্ঠীর পরিচয় জানা যায়নি বলেও জানান তিনি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মণিপুরে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর গোলাগুলিতে নিহত ১৩

মণিপুরে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর গোলাগুলিতে নিহত ১৩
মণিপুরের ইম্ফলে একটি সেনা গাড়িকে বাধা দিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ৭ নভেম্বর ২০২৩/রয়টার্স

ভারতের মণিপুর রাজ্যে অজ্ঞাত দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর বন্দুকযুদ্ধে অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও কয়েকজন।

স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, মণিপুরের টেংনোপাল জেলার একটি গ্রামে ওই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনার সময় জানা যায়নি।

সাত মাস আগে সীমান্ত রাজ্যটিতে জাতিগত সংঘাতে ১৮০ জন নিহতের পর আবারও কোনো হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটলো।

মণিপুরের চুড়াচাঁদপুর ও বিষ্ণুপুর জেলার সীমানায় এ বছরের মে মাসে জাতিগত সংঘাত শুরু হয়। সেসময় ওই অঞ্চলে একাধিকবার সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে। প্রতিবেশী এই দুই জেলার সীমানায় ধারাবাহিক সহিংসতা চলতে থাকে। চুড়াচাঁদপুরে কুকি-জো সম্প্রদায় সংখ্যাগরিষ্ঠ ও প্রভাবশালী। এদিকে পাশের জেলা বিষ্ণুপুরে মেইতেইরা সংখ্যাগরিষ্ঠ।

এই সহিংসতায় ১৮০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। ঘরবাড়ি ছেড়ে পালান ৫০ হাজারের বেশি মানুষ। এসব মানুষ অস্থায়ী ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নেন।

এসব সংঘাতের পেছনে ভারতীয় জনতা পার্টি শাসিত রাজ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকারের নিরাপত্তা ব্যর্থতার চিত্র উঠে আসে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজ্যের রাজধানী ইম্ফলের জ্যেষ্ঠ এক পুলিশ কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মরদেহের কাছে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি। হত্যার পর অস্ত্র লুট করা হতে পারে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহত বা জঙ্গি গোষ্ঠীর পরিচয় জানা যায়নি বলেও জানান তিনি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত