সন্তান না হওয়ায় হতাশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
সন্তান না হওয়ায় হতাশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
প্রতীকী ছবি

গাজীপুরের টঙ্গীতে বড়দেওড়া আমান মার্কেট এলাকায় শান্তনা আক্তার (২৫) নামে এক গৃহবধূর আত্মহত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সন্তান না হওয়ায় হতাশ ছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার সকালে বড়দেওড়া আমান মার্কেট এলাকার প্রকৌশলী আলমগীর হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করেন।

মৃত শান্তনা জামালপুর জেলার মেলান্দহ থানার আমিত্তি গ্রামের আলাল মিয়ার মেয়ে। তিনি বড়দেওড়া এলাকার ওই বাড়ির ভাড়া বাসায় তার স্বামী পোশাক কর্মী আনিস মিয়ার সঙ্গে বসবাস করতেন। বৈবাহিক জীবনে তিনি নিঃসন্তান ছিলেন। এতে তিনি হতাশাগ্রস্ত ছিলেন।

মৃতের ছোট ভাই রায়হান জানান, গত ২০১৬ সালে আনিস মিয়ার সঙ্গে শান্তনার বিয়ে হয়। শারীরিক নানা জটিলতা ও রক্ত স্বল্পতার কারণে তার কোনো সন্তান হয়নি। এতে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ও হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। প্রায়ই তিনি মনমরাভাবে থাকতেন। মঙ্গলবার সকালে বাসার কক্ষের দরজা ভেতর থেকে আটকিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে নিজের ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। বিষয়টি টের পেয়ে শান্তনার স্বজনরা ঘরের দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে উদ্ধার করে গুটিয়ার ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সন্তান না হওয়ায় হতাশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

সন্তান না হওয়ায় হতাশ গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
প্রতীকী ছবি

গাজীপুরের টঙ্গীতে বড়দেওড়া আমান মার্কেট এলাকায় শান্তনা আক্তার (২৫) নামে এক গৃহবধূর আত্মহত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সন্তান না হওয়ায় হতাশ ছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার সকালে বড়দেওড়া আমান মার্কেট এলাকার প্রকৌশলী আলমগীর হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে লাশ উদ্ধার করেন।

মৃত শান্তনা জামালপুর জেলার মেলান্দহ থানার আমিত্তি গ্রামের আলাল মিয়ার মেয়ে। তিনি বড়দেওড়া এলাকার ওই বাড়ির ভাড়া বাসায় তার স্বামী পোশাক কর্মী আনিস মিয়ার সঙ্গে বসবাস করতেন। বৈবাহিক জীবনে তিনি নিঃসন্তান ছিলেন। এতে তিনি হতাশাগ্রস্ত ছিলেন।

মৃতের ছোট ভাই রায়হান জানান, গত ২০১৬ সালে আনিস মিয়ার সঙ্গে শান্তনার বিয়ে হয়। শারীরিক নানা জটিলতা ও রক্ত স্বল্পতার কারণে তার কোনো সন্তান হয়নি। এতে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ও হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। প্রায়ই তিনি মনমরাভাবে থাকতেন। মঙ্গলবার সকালে বাসার কক্ষের দরজা ভেতর থেকে আটকিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে নিজের ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। বিষয়টি টের পেয়ে শান্তনার স্বজনরা ঘরের দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে উদ্ধার করে গুটিয়ার ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত