১৯৭৭ সালের হত্যাকাণ্ডের বিচার হওয়া উচিত: আইনমন্ত্রী

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
১৯৭৭ সালের হত্যাকাণ্ডের বিচার হওয়া উচিত: আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

১৯৭৭ সালে জাপান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল, তার বিচার অবশ্যই হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠন আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

এই হত্যাকাণ্ডে যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের স্বজনদের আশ্বস্ত করে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা এর বিচার পাবেন। কারণ আপনারা আজ যার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) অভিভাবকত্বে আছেন, তিনিও আপনাদের মতো একজন ভিকটিম (ভুক্তভোগী)। তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। তাদেরকে হত্যার মাধ্যমেই কিন্তু এই চেইন অব কিলিংয়ের উদ্বোধন করেন জিয়াউর রহমান আর খন্দকার মোশতাক।

আইনমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান মানুষ হত্যা করে আনন্দ পেতেন। তার স্বভাব ছিল তিনি একজনকে লাগিয়ে দিয়ে অন্যকে হত্যা করতেন। তার কারণ হচ্ছে, তিনি যে অবৈধ পথে ক্ষমতায় এসেছেন, সেই ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য, তাকে এই হত্যাগুলো করতে হবে।

সংগঠনের আহ্বায়ক কামরুজ্জামান মিঞা লেলিনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখবেন সংসদ-সদস্য নাহিদ ইজাহার খান, এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি ইমিরেটাস অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক, দীপ্ত টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফুয়াদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

১৯৭৭ সালের হত্যাকাণ্ডের বিচার হওয়া উচিত: আইনমন্ত্রী

১৯৭৭ সালের হত্যাকাণ্ডের বিচার হওয়া উচিত: আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

১৯৭৭ সালে জাপান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল, তার বিচার অবশ্যই হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠন আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

এই হত্যাকাণ্ডে যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের স্বজনদের আশ্বস্ত করে আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা এর বিচার পাবেন। কারণ আপনারা আজ যার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) অভিভাবকত্বে আছেন, তিনিও আপনাদের মতো একজন ভিকটিম (ভুক্তভোগী)। তার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। তাদেরকে হত্যার মাধ্যমেই কিন্তু এই চেইন অব কিলিংয়ের উদ্বোধন করেন জিয়াউর রহমান আর খন্দকার মোশতাক।

আইনমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান মানুষ হত্যা করে আনন্দ পেতেন। তার স্বভাব ছিল তিনি একজনকে লাগিয়ে দিয়ে অন্যকে হত্যা করতেন। তার কারণ হচ্ছে, তিনি যে অবৈধ পথে ক্ষমতায় এসেছেন, সেই ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য, তাকে এই হত্যাগুলো করতে হবে।

সংগঠনের আহ্বায়ক কামরুজ্জামান মিঞা লেলিনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখবেন সংসদ-সদস্য নাহিদ ইজাহার খান, এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশের সভাপতি ইমিরেটাস অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক, দীপ্ত টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফুয়াদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত