পরিমিত খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক পরিশ্রম এবং নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে ওষুধ সেবনের মাধ্যমে আপনি ডায়াবেটিসে সুস্থ থাকতে পারেন। তবে প্রথমে রোগটি সনাক্ত করা প্রয়োজন। অনেক ডায়াবেটিস রোগী জানেন না যে তাদের এই রোগ আছে। ডায়াবেটিস নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। পরিমিত খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক পরিশ্রম এবং নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে ওষুধ সেবনের মাধ্যমে আপনি ডায়াবেটিসে সুস্থ থাকতে পারেন। তবে প্রথমে রোগটি সনাক্ত করা প্রয়োজন। অনেক ডায়াবেটিস রোগী জানেন না যে তাদের এই রোগ আছে। তাই আগে জানতে হবে আপনার ডায়াবেটিস আছে কি না!
কিন্তু তা জানব কী করে? চলুন দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিসের প্রধান লক্ষণগুলো কী কী?
অতিরিক্ত দুর্বলতা: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং বিশ্রাম নেওয়ার পরও দুর্বল বোধ করা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ। এছাড়াও, ঘন ঘন শুকনো গলা এবং পরিশ্রম ছাড়া ক্লান্তি ডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাব: রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনি ঠিকমতো চিনি ফিল্টার করতে পারে না। ফলে এটি প্রস্রাবের সাথে বেরিয়ে আসে এবং এর ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া এবং খামির সংক্রমণও ঘটায়। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিবার টয়লেট ব্যবহার করা ডায়াবেটিসের লক্ষণ।
অপ্রয়োজনীয় ওজন হ্রাস: উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত ওজন হ্রাসের দিকে পরিচালিত করে। কারণ শরীর শক্তি উৎপাদনের জন্য পর্যাপ্ত গ্লুকোজ ব্যবহার করতে পারে না। তাই শরীর শক্তি উৎপাদনের জন্য চর্বি ভাঙতে শুরু করে। ফলে ওজন কমে। পরিশ্রম ছাড়া ওজন কমে যাওয়াও ডায়াবেটিসের লক্ষণ।
চাক্ষুষ তীক্ষ্ণতা হ্রাস: রক্তে শর্করার বৃদ্ধি চাক্ষুষ তীক্ষ্ণতা হ্রাস করে। এটি দৃষ্টিশক্তির তীক্ষ্ণতা হ্রাস করে এবং চোখের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে। হঠাৎ দৃষ্টিশক্তি হারানোর ক্ষেত্রে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
ত্বকের বিবর্ণতা: ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের কারণে ঘাড়, পায়ের জয়েন্ট ইত্যাদি জায়গায় ত্বকের ‘পিগমেন্টেশন’ হয়। হঠাৎ করে ত্বক কালো হয়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অতিরিক্ত দুর্বলতা: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং বিশ্রাম নেওয়ার পরও দুর্বল বোধ করা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক লক্ষণ। এছাড়াও, ঘন ঘন শুকনো গলা এবং পরিশ্রম ছাড়া ক্লান্তি ডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাব: রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনি ঠিকমতো চিনি ফিল্টার করতে পারে না। ফলে এটি প্রস্রাবের সাথে বেরিয়ে আসে এবং এর ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া এবং খামির সংক্রমণও ঘটায়। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিবার টয়লেট ব্যবহার করা ডায়াবেটিসের লক্ষণ।
অপ্রয়োজনীয় ওজন হ্রাস: উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত ওজন হ্রাসের দিকে পরিচালিত করে। কারণ শরীর শক্তি উৎপাদনের জন্য পর্যাপ্ত গ্লুকোজ ব্যবহার করতে পারে না। তাই শরীর শক্তি উৎপাদনের জন্য চর্বি ভাঙতে শুরু করে। ফলে ওজন কমে। পরিশ্রম ছাড়া ওজন কমে যাওয়াও ডায়াবেটিসের লক্ষণ।
চাক্ষুষ তীক্ষ্ণতা হ্রাস: রক্তে শর্করার বৃদ্ধি চাক্ষুষ তীক্ষ্ণতা হ্রাস করে। এটি দৃষ্টিশক্তির তীক্ষ্ণতা হ্রাস করে এবং চোখের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে। হঠাৎ দৃষ্টিশক্তি হারানোর ক্ষেত্রে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
ত্বকের বিবর্ণতা: ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের কারণে ঘাড়, পায়ের জয়েন্ট ইত্যাদি জায়গায় ত্বকের ‘পিগমেন্টেশন’ হয়। হঠাৎ করে ত্বক কালো হয়ে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।