৪ লাখ টাকার চুক্তিতে হত্যা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
৪ লাখ টাকার চুক্তিতে হত্যা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে
ছবি : প্রতিনিধি

ঝালকাঠির নলছিটিতে আলোচিত জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজী হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। ৪ লাখ টাকার চুক্তিতে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া মো. মিজানুর রহমানকে (৫১) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রও জব্দ করা হয়েছে।

গত ৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে নির্বাচনি কাজ শেষে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় কুপিয়ে হত্যা করা হয় ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজীকে। এর পরপরই হত্যায় জড়িত সন্দেহে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দিবাগত রাতে নলছিটি থানা পুলিশ হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া উপজেলার কুশংগল ইউনিয়নের মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। এ সময় তার কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, মিজানুর রহমানের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, হত্যাকাণ্ডে দুজন অংশ নেয়। একজন ফুয়াদ কাজীর কোমর জাপটে ধরে এবং মিজানুর অনবরত কোপাতে থাকে। এ সময় মিজানুরের সহযোগীর হাতও মারাত্মক জখম হয়। পরে সে বরিশালের একটি বেসরকারি হাসাপাতালে চিকিৎসাসেবা নেয়।

মিজানুর দাবি করেছে, ফুয়াদ কাজীকে হত্যার জন্য তাদের ভাড়া করেছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম হাওলাদার।

নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মুরাদ আলী জানিয়েছেন, ফুয়াদ কাজী হত্যায় যারা সরাসরি অংশ নিয়েছে, তাদের মধ্যে অন্যতম মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

৪ লাখ টাকার চুক্তিতে হত্যা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে

৪ লাখ টাকার চুক্তিতে হত্যা করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে
ছবি : প্রতিনিধি

ঝালকাঠির নলছিটিতে আলোচিত জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজী হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। ৪ লাখ টাকার চুক্তিতে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া মো. মিজানুর রহমানকে (৫১) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রও জব্দ করা হয়েছে।

গত ৭ জানুয়ারি দিবাগত রাতে নির্বাচনি কাজ শেষে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় কুপিয়ে হত্যা করা হয় ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জিয়াউল আহসান ফুয়াদ কাজীকে। এর পরপরই হত্যায় জড়িত সন্দেহে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দিবাগত রাতে নলছিটি থানা পুলিশ হত্যাকাণ্ডে অংশ নেওয়া উপজেলার কুশংগল ইউনিয়নের মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। এ সময় তার কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়।

পুলিশ জানিয়েছে, মিজানুর রহমানের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, হত্যাকাণ্ডে দুজন অংশ নেয়। একজন ফুয়াদ কাজীর কোমর জাপটে ধরে এবং মিজানুর অনবরত কোপাতে থাকে। এ সময় মিজানুরের সহযোগীর হাতও মারাত্মক জখম হয়। পরে সে বরিশালের একটি বেসরকারি হাসাপাতালে চিকিৎসাসেবা নেয়।

মিজানুর দাবি করেছে, ফুয়াদ কাজীকে হত্যার জন্য তাদের ভাড়া করেছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলাম হাওলাদার।

নলছিটি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মুরাদ আলী জানিয়েছেন, ফুয়াদ কাজী হত্যায় যারা সরাসরি অংশ নিয়েছে, তাদের মধ্যে অন্যতম মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত