কুমিল্লায় সমাজকর্মীকে হত্যা: ৬ জনের ফাঁসি

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
কুমিল্লায় সমাজকর্মীকে হত্যা: ৬ জনের ফাঁসি
ছবি : প্রতিনিধি

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নুরুল হক নামে এক সমাজকর্মীকে হত্যার দায়ে ছয় জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া, মামলার ১০ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত সবাইকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, নুরুল হক হত্যা মামলার এজাহারে মোট ২২ জন আসামি ছিলেন। পরবর্তীতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন। রায়ের সময় ১১ জন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকি ৭ আসামি পলাতক রয়েছেন। মামলার বিচার চলাকালীন সময়ে ২ আসামি মৃত্যুবরণ করেন এবং অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ২ জনকে খালাস দেন। এ মামলায় মোট ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।

মামলার বাদী নুরুল হকের ছেলে শরিফুল ইসলাম বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে সালিশের রায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে মামলার এক নম্বর আসামি মো. মাসুমসহ অন্যরা মিলে ২০১১ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে আমার বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনায় ২২ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করা হয়। আদালত ছয় জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এ রায়ে আমরা খুশি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কুমিল্লায় সমাজকর্মীকে হত্যা: ৬ জনের ফাঁসি

কুমিল্লায় সমাজকর্মীকে হত্যা: ৬ জনের ফাঁসি
ছবি : প্রতিনিধি

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নুরুল হক নামে এক সমাজকর্মীকে হত্যার দায়ে ছয় জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া, মামলার ১০ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে কুমিল্লা অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত সবাইকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, নুরুল হক হত্যা মামলার এজাহারে মোট ২২ জন আসামি ছিলেন। পরবর্তীতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন। রায়ের সময় ১১ জন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকি ৭ আসামি পলাতক রয়েছেন। মামলার বিচার চলাকালীন সময়ে ২ আসামি মৃত্যুবরণ করেন এবং অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ২ জনকে খালাস দেন। এ মামলায় মোট ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।

মামলার বাদী নুরুল হকের ছেলে শরিফুল ইসলাম বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে সালিশের রায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে মামলার এক নম্বর আসামি মো. মাসুমসহ অন্যরা মিলে ২০১১ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে আমার বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনায় ২২ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করা হয়। আদালত ছয় জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। এ রায়ে আমরা খুশি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত