হবিগঞ্জে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যুবক নিহত

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
হবিগঞ্জে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যুবক নিহত
ছবি: প্রতিনিধি

হবিগঞ্জে  কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোস্তাক মিয়া (৩০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। তিনি পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (পিজিবি) এক ঠিকাদারের অধীনে কাজ করতেন।

মোস্তাক মিয়ার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার মমিন উদ্দিন চৌধুরী। মোস্তাকের বাড়ি সিলেটের টুকেরবাজারে।

শুক্রবার (২ আগস্ট) দুপুরে জুমার নামাজের পর হবিগঞ্জ শহরের টাউন হল এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক মানুষ আহত হন।

মোস্তাক মিয়ার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খলিলুর রহমান বলেছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ প্রায় ২ হাজার রাউন্ড টিয়ারশেল এবং রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।

পিজিবির ঠিকাদারের সুপারভাইজার নূর বখত বলেছেন, মোস্তাক আমার অধীনে কাজ করতেন। দুই দিন আগে আমরা হবিগঞ্জে কাজ করতে এসেছি। এখানে ভাঙাপুল এলাকায় ছিলাম। আজ জুমার নামাজের পর মোস্তাক শহরে যায় জুতা কিনতে। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে এসে দেখি, সে মারা গেছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

হবিগঞ্জে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যুবক নিহত

হবিগঞ্জে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যুবক নিহত
ছবি: প্রতিনিধি

হবিগঞ্জে  কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোস্তাক মিয়া (৩০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। তিনি পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (পিজিবি) এক ঠিকাদারের অধীনে কাজ করতেন।

মোস্তাক মিয়ার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার মমিন উদ্দিন চৌধুরী। মোস্তাকের বাড়ি সিলেটের টুকেরবাজারে।

শুক্রবার (২ আগস্ট) দুপুরে জুমার নামাজের পর হবিগঞ্জ শহরের টাউন হল এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক মানুষ আহত হন।

মোস্তাক মিয়ার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খলিলুর রহমান বলেছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ প্রায় ২ হাজার রাউন্ড টিয়ারশেল এবং রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।

পিজিবির ঠিকাদারের সুপারভাইজার নূর বখত বলেছেন, মোস্তাক আমার অধীনে কাজ করতেন। দুই দিন আগে আমরা হবিগঞ্জে কাজ করতে এসেছি। এখানে ভাঙাপুল এলাকায় ছিলাম। আজ জুমার নামাজের পর মোস্তাক শহরে যায় জুতা কিনতে। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। খবর পেয়ে আমরা হাসপাতালে এসে দেখি, সে মারা গেছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত