১৯ দিনে একে একে হারালেন তিন সন্তান, বাকরুদ্ধ বাবা-মা

জাবেদুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম
১৯ দিনে একে একে হারালেন তিন সন্তান, বাকরুদ্ধ বাবা-মা

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী আরতি ও মিঠুন দম্পতি একে একে সাকসি, সারথি ও হ্যাপি নামের তিন মেয়েকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। তিলে তিলে গড়া চার মেয়েকে নিয়ে সাজানো সুখের সংসারটি অভিশপ্ত আগুন কেড়ে নিলো সেই সুখ।

অগ্নিকাণ্ডের ১৯ দিনে দুই বোনের মৃত্যুর পর গতকাল (১২ জুলাই) বুধবার ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছোট মেয়ে হ্যাপি দাস (৬)। এর আগে গত ২৪ ও ৩০ জুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে সাকসি (১১) ও সারথী (১৫)।

জানাগেছে, গত ২০ জুন ভোরে মিঠুন ও আরতি চার মেয়েকে ঘরে রেখে কাজে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে বান্ডেল রোডের ঘরের ভেতরে একটা বিকট শব্দ হয়। এতে ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা গেলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় চার মেয়েকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে ছোট মেয়ে সুইটি (৩) কিছুটা কম দগ্ধ হওয়াতে প্রাথমিক চিকিৎসাতেই সে সুস্থ হয়ে ওঠে।

দুই দিন পর ২২ জুন দুই মেয়ে সারথী ও হ্যাপিকে ঢাকায় পাঠানো হয় উন্নত চিকিৎসার জন্য। শুরু থেকেই মেজ মেয়ে সাকসি (১১) অবস্থা সংকটাপন্ন ছিলো। ২৪ জুন সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যান।

এরপর ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বড় মেয়ে সারথী দাস (১৫) ৩০ জুন মৃত্যু বরণ করেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

১৯ দিনে একে একে হারালেন তিন সন্তান, বাকরুদ্ধ বাবা-মা

১৯ দিনে একে একে হারালেন তিন সন্তান, বাকরুদ্ধ বাবা-মা

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী আরতি ও মিঠুন দম্পতি একে একে সাকসি, সারথি ও হ্যাপি নামের তিন মেয়েকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। তিলে তিলে গড়া চার মেয়েকে নিয়ে সাজানো সুখের সংসারটি অভিশপ্ত আগুন কেড়ে নিলো সেই সুখ।

অগ্নিকাণ্ডের ১৯ দিনে দুই বোনের মৃত্যুর পর গতকাল (১২ জুলাই) বুধবার ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছোট মেয়ে হ্যাপি দাস (৬)। এর আগে গত ২৪ ও ৩০ জুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে সাকসি (১১) ও সারথী (১৫)।

জানাগেছে, গত ২০ জুন ভোরে মিঠুন ও আরতি চার মেয়েকে ঘরে রেখে কাজে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে বান্ডেল রোডের ঘরের ভেতরে একটা বিকট শব্দ হয়। এতে ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা গেলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় চার মেয়েকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে ছোট মেয়ে সুইটি (৩) কিছুটা কম দগ্ধ হওয়াতে প্রাথমিক চিকিৎসাতেই সে সুস্থ হয়ে ওঠে।

দুই দিন পর ২২ জুন দুই মেয়ে সারথী ও হ্যাপিকে ঢাকায় পাঠানো হয় উন্নত চিকিৎসার জন্য। শুরু থেকেই মেজ মেয়ে সাকসি (১১) অবস্থা সংকটাপন্ন ছিলো। ২৪ জুন সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যান।

এরপর ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বড় মেয়ে সারথী দাস (১৫) ৩০ জুন মৃত্যু বরণ করেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত