থাইল্যান্ডের ৩০তম প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
থাইল্যান্ডের ৩০তম প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন

নানা নাটকীয়তা শেষে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসতে যাচ্ছেন দেশটির শীর্ষ আবাসন ব্যবসায়ী স্রেথা থাভিসিন।

মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) দেশটির আইনপ্রণেতারা নতুন এই প্রধানমন্ত্রীকে নির্ধারণ করেছে। এর মাধ্যমে দেশটির তিন মাসের রাজনৈতিক অচলাবস্থার অবসান ঘটল। খবর এএফপির

ফরাসি সংবাদ সংস্থাটির তথ্য মতে, ৩৭৪ জনেরও বেশি আইনপ্রণেতা পার্লামেন্টে স্রেথা থাভিসিনের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আর প্রধানমন্ত্রী হতে তার ৩৭৪টি ভোটই প্রয়োজন ছিল। পার্লামেন্টে উভয় কক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন এই বিজনেস টাইকুন। ফেউ থাই পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী ছিলেন থাভিসিন। এর মাধ্যমে থাইল্যান্ডের ৩০তম প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তিনি।

গত মে থাইল্যান্ডে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির (এমএফপি) কাছে পরাজিত হয় পপুলিস্ট ফেউ থাই পার্টি। ওই নির্বাচনে বেশিরভাগ আসন জিতেছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার দল এমএফপি। তবে, দলটি থেকে কেউ প্রধানমন্ত্রীর পদ পেতে সামরিকপন্থী ও রাজকীয় সিনেটরদের কাছ থেকে সমর্থন নিতে পারেনি। এরপরেই ফেউ থাইয়ের সঙ্গে জোট করে এমএফপি।

এদিকে, পার্লামেন্টে ভোট হওয়া কয়েক ঘণ্টা আগেই থাইল্যান্ডে ফিরেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে তাকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং কারাগারে পাঠানো হয়।

থাইল্যান্ডের সর্ববৃহৎ আবাসন প্রতিষ্ঠান সানসিরির সাবেক প্রধান থাভিসিন। গত শুক্রবার দারিদ্র্য ও অসমতা মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। ওই দিন নিজের বিরুদ্ধে আসা দুর্নীতির অভিযোগও অস্বীকার করে থাভিসিন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

থাইল্যান্ডের ৩০তম প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন

থাইল্যান্ডের ৩০তম প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন

নানা নাটকীয়তা শেষে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসতে যাচ্ছেন দেশটির শীর্ষ আবাসন ব্যবসায়ী স্রেথা থাভিসিন।

মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) দেশটির আইনপ্রণেতারা নতুন এই প্রধানমন্ত্রীকে নির্ধারণ করেছে। এর মাধ্যমে দেশটির তিন মাসের রাজনৈতিক অচলাবস্থার অবসান ঘটল। খবর এএফপির

ফরাসি সংবাদ সংস্থাটির তথ্য মতে, ৩৭৪ জনেরও বেশি আইনপ্রণেতা পার্লামেন্টে স্রেথা থাভিসিনের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আর প্রধানমন্ত্রী হতে তার ৩৭৪টি ভোটই প্রয়োজন ছিল। পার্লামেন্টে উভয় কক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন এই বিজনেস টাইকুন। ফেউ থাই পার্টি থেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী ছিলেন থাভিসিন। এর মাধ্যমে থাইল্যান্ডের ৩০তম প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তিনি।

গত মে থাইল্যান্ডে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে মুভ ফরোয়ার্ড পার্টির (এমএফপি) কাছে পরাজিত হয় পপুলিস্ট ফেউ থাই পার্টি। ওই নির্বাচনে বেশিরভাগ আসন জিতেছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার দল এমএফপি। তবে, দলটি থেকে কেউ প্রধানমন্ত্রীর পদ পেতে সামরিকপন্থী ও রাজকীয় সিনেটরদের কাছ থেকে সমর্থন নিতে পারেনি। এরপরেই ফেউ থাইয়ের সঙ্গে জোট করে এমএফপি।

এদিকে, পার্লামেন্টে ভোট হওয়া কয়েক ঘণ্টা আগেই থাইল্যান্ডে ফিরেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করে তাকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং কারাগারে পাঠানো হয়।

থাইল্যান্ডের সর্ববৃহৎ আবাসন প্রতিষ্ঠান সানসিরির সাবেক প্রধান থাভিসিন। গত শুক্রবার দারিদ্র্য ও অসমতা মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। ওই দিন নিজের বিরুদ্ধে আসা দুর্নীতির অভিযোগও অস্বীকার করে থাভিসিন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত