ধর্ষণের দায়ে কারাবন্দি আলভেজ বললেন, সেই রাতে মদ্যপ ছিলাম

স্পোর্টস ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
ধর্ষণের দায়ে কারাবন্দি আলভেজ বললেন, সেই রাতে মদ্যপ ছিলাম
ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণের অভিযোগে প্রায় বছরখানেক কারাগারে থাকা ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার দানি আলভেজ ঘটনার রাতে মাতাল ছিলেন বলে দাবি করেছেন।

বিচার সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে এ খবর জানিয়েছে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ইএফই নিউজ।

ইএফই নিউজ জানিয়েছে, আলভেজের আইনজীবী ইনেস গার্দিওলা যুক্তি দিয়েছেন যে, আলভেজ ঘটনার রাতে মাতাল ছিলেন।

ওই খবরে বলা হয়েছে, আলভেজের মদ্যপ থাকার বিষয়টি প্রমাণিত হলে তার সাজা কম হতে পারে। এ নিয়ে একই মামলায় আলভেজ পাঁচবার নিজের বক্তব্য পরিবর্তন করলেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বরে বার্সেলোনার একটি নাইট ক্লাবে এক নারীকে ধর্ষণ করেছিলেন আলভেজ। এই অভিযোগে গত বছরের জানুয়ারিতে বার্সেলোনা থেকে আলভেজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পরে স্পেনের আদালত তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালত বলেছেন, আলভেজের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তখন থেকেই বার্সেলোনার একটি কারাগারে আছেন দানি আলভেজ।

স্পেনের গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ঘটনার দিন সম্মতি ছাড়াই ওই নারীর অন্তর্বাসের নিচের দিকে স্পর্শ করেন। ওই নারীর অভিযোগ, আলভেজ তাকে চড় মারেন এবং নাইট ক্লাবের বাথরুমে নিয়ে ধর্ষণ করেন।

শুরুতে তার বিরুদ্ধের অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন আলভেজ। গ্রেপ্তার হওয়ার দুই সপ্তাহ আগে স্থানীয় টিভি চ্যানেল আন্তেনা থ্রি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই ফুটবলার বলেছিলেন, ওই নারীকে তিনি চেনেন না।

পরে গত বছরে এপ্রিলে সাক্ষ্য পরিবর্তন করেন ৪০ বছর বয়সী এই ফুটবলার। স্বীকার করে নেন অভিযোগকারী নারীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কথা। তবে দুইজনের সম্মতিতে তা হয়েছিল বলে দাবি করেন আলভেস।

বার্সেলোনার সাবেক ডিফেন্ডার দানি আলভেজের বিরুদ্ধে এই মামলার শুনানি আগামী ৫ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

স্পেনে ধর্ষণের কোনো ঘটনা প্রথমে তদন্ত হয় সাধারণ যৌণ নির্যাতনের অভিযোগ হিসেবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে ৪ থেকে সর্বোচ্চ ১৫ বছর কারাদণ্ড হতে পারে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ধর্ষণের দায়ে কারাবন্দি আলভেজ বললেন, সেই রাতে মদ্যপ ছিলাম

ধর্ষণের দায়ে কারাবন্দি আলভেজ বললেন, সেই রাতে মদ্যপ ছিলাম
ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণের অভিযোগে প্রায় বছরখানেক কারাগারে থাকা ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার দানি আলভেজ ঘটনার রাতে মাতাল ছিলেন বলে দাবি করেছেন।

বিচার সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে এ খবর জানিয়েছে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ইএফই নিউজ।

ইএফই নিউজ জানিয়েছে, আলভেজের আইনজীবী ইনেস গার্দিওলা যুক্তি দিয়েছেন যে, আলভেজ ঘটনার রাতে মাতাল ছিলেন।

ওই খবরে বলা হয়েছে, আলভেজের মদ্যপ থাকার বিষয়টি প্রমাণিত হলে তার সাজা কম হতে পারে। এ নিয়ে একই মামলায় আলভেজ পাঁচবার নিজের বক্তব্য পরিবর্তন করলেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বরে বার্সেলোনার একটি নাইট ক্লাবে এক নারীকে ধর্ষণ করেছিলেন আলভেজ। এই অভিযোগে গত বছরের জানুয়ারিতে বার্সেলোনা থেকে আলভেজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পরে স্পেনের আদালত তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেন। আদালত বলেছেন, আলভেজের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তখন থেকেই বার্সেলোনার একটি কারাগারে আছেন দানি আলভেজ।

স্পেনের গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ঘটনার দিন সম্মতি ছাড়াই ওই নারীর অন্তর্বাসের নিচের দিকে স্পর্শ করেন। ওই নারীর অভিযোগ, আলভেজ তাকে চড় মারেন এবং নাইট ক্লাবের বাথরুমে নিয়ে ধর্ষণ করেন।

শুরুতে তার বিরুদ্ধের অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন আলভেজ। গ্রেপ্তার হওয়ার দুই সপ্তাহ আগে স্থানীয় টিভি চ্যানেল আন্তেনা থ্রি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই ফুটবলার বলেছিলেন, ওই নারীকে তিনি চেনেন না।

পরে গত বছরে এপ্রিলে সাক্ষ্য পরিবর্তন করেন ৪০ বছর বয়সী এই ফুটবলার। স্বীকার করে নেন অভিযোগকারী নারীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কের কথা। তবে দুইজনের সম্মতিতে তা হয়েছিল বলে দাবি করেন আলভেস।

বার্সেলোনার সাবেক ডিফেন্ডার দানি আলভেজের বিরুদ্ধে এই মামলার শুনানি আগামী ৫ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

স্পেনে ধর্ষণের কোনো ঘটনা প্রথমে তদন্ত হয় সাধারণ যৌণ নির্যাতনের অভিযোগ হিসেবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে ৪ থেকে সর্বোচ্চ ১৫ বছর কারাদণ্ড হতে পারে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত