আইপিএলে এক ম্যাচেই ৭ ক্যাচ মিস, সবমিলে

স্পোর্টস ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
আইপিএলে এক ম্যাচেই ৭ ক্যাচ মিস, সবমিলে
ছবি: সংগৃহীত

টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট হলো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ২০০৮ সাল থেকে ধারাবাহিক প্রতি বছর হচ্ছে কোটিপতি লিগ খ্যাত এই টুর্নামেন্টটি।

গতকাল মঙ্গলবার চলতি ১৭তম আসরের ২৩তম ম্যাচে মুখোমুখি হয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদ বনাম পাঞ্জাব কিংস। সেই ম্যাচে জয়ের জন্য পাঞ্জাবের শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। শশাঙ্ক সিং আর আশুতোষ শর্মা মিলে জয়দেব উনাদকাটের ৬ বল থেকে করেন ২৬ রান। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে মাত্র ২ রানের জয় পায় হায়দরাবাদ।

ম্যাচটি আরো সহজেই জিততে পারত হায়দরাবাদ। যদি ফিল্ডাররা একাধিক ক্যাচ না মিস করতেন। উনাদকাটের করা ইনিংসের শেষ ওভারে যে তিনটি ছয় হয়েছে, এর দুটিই ছিল হাত ফসকে বাউন্ডারি। ওই ওভারেই ক্যাচ পড়েছে মোট ৩টি। দুই ইনিংস মিলে পুরো ম্যাচে ক্যাচ মিস হয়েছে ৭টি।

ক্রিকেটবোদ্ধারা বলে থাকেন ক্যাস মিস মানেই ম্যাচ মিস। অথচ প্রতি ম্যাচেই একাধিক ক্যাচ মিস হচ্ছে। আইপিএলের মতো বিশ্বসেরা একটি টুর্নামেন্টে এক ম্যাচেই যদি ৭টি ক্যাচ মিস হয় তাহলে বুঝতেই পারছেন আইপিএলের শুরু থেকে এ পর্যন্ত কতগুলো ক্যাচ মিস হয়েছে।
ভারতের সাবেক তারকা ক্রিকেটার মোহাম্মদ কাইফ বলেছেন, আইপিএলের গত কয়েক বছরে নাকি ৬০০–৭০০ ক্যাচ মিস হয়েছে। শুধু তাই নয়, কাইফ বলেছেন চলতি আসরে ইতোমধ্যে ৬৬–৬৭টি ক্যাচ পড়েছে।

তিনি বলেন, ‘ক্যাচ ম্যাচ জেতায়। কিন্তু খেলোয়াড়েরা ফিল্ডিং উপভোগ করে না। হয় তাদের হাতে তেল দেওয়া থাকে, নয়তো চামড়ায় অ্যালার্জি আছে। ফিল্ডিং উপভোগ না করলে ক্যাচ নেওয়া যায় না।’

কাইফ আরও বলেন, ‘আইপিএলে খেলোয়াড়েরা ফিল্ডিংয়ে সময় দিতে চায় না। তারা অজুহাত দেখিয়ে ফিল্ডিং সেশন থেকে দূরে থাকে। এই লিগে গত পাঁচ বছরেই ৬০০–৭০০ ক্যাচ পড়েছে। খেলোয়াড়দের দেখি ব্যাটিংয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় দেয়, বোলিংয়েও সময় দেয়। কিন্তু ফিল্ডিংয়ে ডাকলেই অজুহাত দেখায়।’

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আইপিএলে এক ম্যাচেই ৭ ক্যাচ মিস, সবমিলে

আইপিএলে এক ম্যাচেই ৭ ক্যাচ মিস, সবমিলে
ছবি: সংগৃহীত

টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট হলো ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)। ২০০৮ সাল থেকে ধারাবাহিক প্রতি বছর হচ্ছে কোটিপতি লিগ খ্যাত এই টুর্নামেন্টটি।

গতকাল মঙ্গলবার চলতি ১৭তম আসরের ২৩তম ম্যাচে মুখোমুখি হয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদ বনাম পাঞ্জাব কিংস। সেই ম্যাচে জয়ের জন্য পাঞ্জাবের শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। শশাঙ্ক সিং আর আশুতোষ শর্মা মিলে জয়দেব উনাদকাটের ৬ বল থেকে করেন ২৬ রান। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে মাত্র ২ রানের জয় পায় হায়দরাবাদ।

ম্যাচটি আরো সহজেই জিততে পারত হায়দরাবাদ। যদি ফিল্ডাররা একাধিক ক্যাচ না মিস করতেন। উনাদকাটের করা ইনিংসের শেষ ওভারে যে তিনটি ছয় হয়েছে, এর দুটিই ছিল হাত ফসকে বাউন্ডারি। ওই ওভারেই ক্যাচ পড়েছে মোট ৩টি। দুই ইনিংস মিলে পুরো ম্যাচে ক্যাচ মিস হয়েছে ৭টি।

ক্রিকেটবোদ্ধারা বলে থাকেন ক্যাস মিস মানেই ম্যাচ মিস। অথচ প্রতি ম্যাচেই একাধিক ক্যাচ মিস হচ্ছে। আইপিএলের মতো বিশ্বসেরা একটি টুর্নামেন্টে এক ম্যাচেই যদি ৭টি ক্যাচ মিস হয় তাহলে বুঝতেই পারছেন আইপিএলের শুরু থেকে এ পর্যন্ত কতগুলো ক্যাচ মিস হয়েছে।
ভারতের সাবেক তারকা ক্রিকেটার মোহাম্মদ কাইফ বলেছেন, আইপিএলের গত কয়েক বছরে নাকি ৬০০–৭০০ ক্যাচ মিস হয়েছে। শুধু তাই নয়, কাইফ বলেছেন চলতি আসরে ইতোমধ্যে ৬৬–৬৭টি ক্যাচ পড়েছে।

তিনি বলেন, ‘ক্যাচ ম্যাচ জেতায়। কিন্তু খেলোয়াড়েরা ফিল্ডিং উপভোগ করে না। হয় তাদের হাতে তেল দেওয়া থাকে, নয়তো চামড়ায় অ্যালার্জি আছে। ফিল্ডিং উপভোগ না করলে ক্যাচ নেওয়া যায় না।’

কাইফ আরও বলেন, ‘আইপিএলে খেলোয়াড়েরা ফিল্ডিংয়ে সময় দিতে চায় না। তারা অজুহাত দেখিয়ে ফিল্ডিং সেশন থেকে দূরে থাকে। এই লিগে গত পাঁচ বছরেই ৬০০–৭০০ ক্যাচ পড়েছে। খেলোয়াড়দের দেখি ব্যাটিংয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় দেয়, বোলিংয়েও সময় দেয়। কিন্তু ফিল্ডিংয়ে ডাকলেই অজুহাত দেখায়।’

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত